বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে বাংলাদেশের অঙ্গীকার ও উদ্যোগের স্বীকৃতি হিসেবে এপিজি ২০১৮-২০ মেয়াদে অস্ট্রেলিয়ার সাথে বাংলাদেশকে সংগঠনের কো-চেয়ার মনোনীত করেছে। এরই ফলশ্রুতিতে ২০১২ সাল থেকে বিএফআইইউয়ের নেতৃত্বে থাকা আবু হেনা রাজী দায়িত্ব পেলেন।
অর্থপাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে ১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত অস্ট্রেলিয়ার সিডনিভিত্তিক আঞ্চলিক সংগঠন এপিজির বর্তমান সদস্য ৪১। সদস্য ছাড়াও সংগঠনটি ৮টি দেশ ও ২৮টি আন্তর্জাতিক সংস্থার পর্যবেক্ষকের ভূমিকা পালন করছে।
এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের এই সংগঠনটি অর্থপাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে আন্তর্জাতিক মান নির্ধারণকারী সংস্থা ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্কফোর্সের একটি আঞ্চলিক সংস্থা।
বাংলাদেশ এপিজির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে এর সকল বার্ষিক সাধারণ সভায় অংশ গ্রহণসহ সংস্থাটির কার্যক্রম পরিচালনা ও বেগবান করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বর্তমানে এপিজির মূল নীতিনির্ধারণী কমিটির কাজ করছে বাংলাদেশ।
আবু হেনা মো. রাজী হাসান ১৯৮১ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন। তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি, অফসাইট সুপারভিশন, পরির্দশন, মুদ্রা নীতি এবং বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় নীতি প্রণয়ন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিভাগে দায়িত্ব পালন করেছেন।