সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে করে সোমবার মধ্যরাতে ম্যানিলা থেকে ঢাকায় আসেন এডিবি প্রেসিডেন্ট।
অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব কাজী শফিকুল আযম বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান।
মঙ্গলবার সকালে তাকেহিকো নাকাও এডিবির অর্থায়নে প্রতিষ্ঠিত ভৈরব বাজার স্কুলে আইসিটি ল্যাব পরিদর্শন করেন।
পরে তিনি আশুগঞ্জে ৪৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।
সেখান থেকে তিনি নরসিংদীতে যান এবং পৌর মেয়র কামরুল ইসলামের সঙ্গে বৈঠক করেন।
এরপর ঢাকায় ফিরে সন্ধ্যায় সোনারগাঁও হোটেলে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
বুধবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করবেন এডিবি প্রধান।
সংবাদ সম্মেলন শেষে ঢাকা অফিসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন তিনি। এরপর ঢাকায় একটি তৈরি পোশাক কারখানা পরিদর্শন করবেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা ছাড়বেন তিনি।
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) সদস্য হওয়ার পর থেকেই আন্তর্জাতিক এই উন্নয়ন সংস্থাটি বাংলাদেশের অন্যতম উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে ঋণ-সহায়তা দিয়ে আসছে।
এ পর্যন্ত বাংলাদেশকে এডিবির ঋণ সহায়তার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ২০ বিলিয়ন ডলার।
এডিবি বাংলাদেশে প্রধানত বিদ্যুৎ, জ্বালানি, স্থানীয় সরকার, পরিবহন, শিক্ষা, কৃষি, পানিসম্পদ, সুশাসন, স্বাস্থ্য এবং আর্থিক খাতে ঋণ সহায়তা দেয়।