বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থের পরিমাণ পরিমাণ প্রায় ৪৪০ কোটি টাকা।
‘ডিজিটাইজিং ইমপ্লিমেন্টেশন মনিটরিং অ্যান্ড পাবলিক প্রকিউরমেন্ট প্রজেক্ট’ শীর্ষক প্রকল্পে এ অর্থ ব্যয় করা হবে।
মঙ্গলবার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) এবং বিশ্ব ব্যাংকের মধ্যে এ বিষয়ে একটি ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ইআরডি সচিব কাজী শফিকুল আযম এবং বিশ্ব ব্যাংকের পক্ষে সংস্থাটির বাংলাদেশ কান্ট্রি ডিরেক্টর চিমিয়াও ফান চুক্তিতে সই করেন।
এ সময় প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সেন্ট্রাল প্রকিউরমেন্ট টেকনিক্যাল ইউনিটের (সিপিটিইউ) মহাপরিচালক মো. ফারুক হোসেনসহ ইআরডি এবং বিশ্ব ব্যাংকের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বলা হয়, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে সরকারি ক্রয় কার্যক্রম দ্রুততর হবে। পাশাপাশি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার মাধ্যমে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ নির্মাণ আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
প্রকল্পের আওতায় ই-জিপি প্রবর্তনকারী সংস্থা সিপিটিইউকে পুনর্গঠন করে এ কার্যক্রমের কর্তৃপক্ষ (অথোরিটি) করা হবে। এর মাধ্যমে ই-জিপি সিস্টেম প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পাবে।
প্রকল্পটিতে মোট ব্যয় হবে ৪৮০ কোটি টাকা। বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নের পাশাপাশি এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে দেওয়া হবে ৪০ কোটি টাকা। প্রকল্পটি এ বছর শুরু হয়ে ২০২২ সালের জুনে শেষ হওয়ার কথা।