“মাতারবাড়িকে কেন্দ্র করে একটা অর্থনৈতিক জোন তৈরি করা হচ্ছে এর উদ্দেশ্য।”
কানাডিয়ান হিউম্যানিটেরিয়ান অ্যাসিস্ট্যান্স ফান্ডের মাধ্যমে কানাডীয় বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা প্ল্যান ইন্টারন্যাশনালকে এই অর্থ দেওয়া হবে, যা চার মাসে ১০ হাজার বন্যাদুর্গত মানুষের মাঝে বিতরণ করা হবে জরুরি মানবিক সহায়তা হিসেবে।
ঢাকায় কানাডীয় হাই কমিশন জানিয়েছে, বন্যায় যেসব পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাদের দ্রুত জরুরি সহায়তা পৌঁছে দেওয়া হবে এই সাহায্যের আওতায়।
এর আগে চলতি বছর ঘূর্ণিঝড় মোরার আঘাতের পর বাংলাদেশকে ৪৫ হাজার কানাডীয় ডলার দিয়েছিল কানাডা সরকার। ওই সহায়তা দেওয়া হয়েছিল রেডক্রস ও রেড ক্রিসেন্টের মাধ্যমে।
মোরাদুর্গত এলাকায় জরুরি খাদ্য সহায়তা, আশ্রয় নির্মাণ, সুপেয় পানি ও পয়নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করতে ওই অর্থ ব্যয় করা হয়।