সচিবালয়ে মঙ্গলবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, “এটা বোধহয় আইদার আমরা পেয়ে গেছি, অর পাচ্ছি আজকে-কালকের মধ্যে। আমার মনে হয় আমরা পেয়েই গেছি।”
রিজার্ভ থেকে চুরি যাওয়ার অর্থের মধ্যে কতটুকু এখন ব্যাংকিং চ্যানেলে আছে- এমন প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, “সেটা তো আমরা বলতে পারব না।”
গত ফেব্রুয়ারিতে নিউ ইয়র্ক ফেড থেকে বাংলাদেশের রিজার্ভের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার সরিয়ে ফিলিপিন্সের একটি ব্যাংকে নেওয়া হয়।
ফিলিপিন্সের বিচার বিভাগের প্রধান কৌঁসুলি রিকার্দো পারাস সোমবার রয়টার্সকে বলেন, বাংলাদেশ এই অর্থের প্রকৃত মালিক বলে আদালতের আদেশে বলা হয়েছে।
এই খবর আসার পর ঢাকায় সংবাদ সম্মেলন করে লোপাট হওয়া পুরো অর্থ ফেরত পাওয়ার আশা প্রকাশ করা হয় বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে।
গত মে মাসে ফিলিপিন্সের সিনেট কমিটির তদন্তের সময় এক ‘ক্যাসিনো জাংকেট’ এই দেড় কোটি ডলার ফেরত দেন; যদিও তার জুয়ার আখড়ায় বাংলাদেশের রিজার্ভের সাড়ে ৩ কোটি ডলার গিয়েছিল বলে মনে করা হয়।
আট কোটি ১০ লাখ ডলারের বাকি অর্থ কোথায় গেছে, তার হদিস এখনও মেলেনি।