সোমবার দুপুরে এ মানববন্ধনে এলাকাবাসীর সঙ্গে শহীদ কানু মিয়ার পরিবারের সদস্যরাও ছিলেন।
কানু মিয়ার বড় ছেলে আব্দুল লতিফ বলেন, সদর উপজেলার কড্ডার কাঠালিয়াপাড়ার বাসিন্দা কানু মিয়া মুক্তিযুদ্ধের সময় ১৯ মার্চ পাক হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে শহীদ হন।
তার স্মরণে এলাকায় নির্মাণ করা হয় শহীদ বীর কানু মিয়া সড়ক। এ সড়কের শেষপ্রান্তে রয়েছে কানু মিয়ার কবর।
আব্দুল লতিফের অভিযোগ, এলাকার চিহ্নিত এক রাজাকার ও তার সহযোগীরা কানু মিয়ার কবর ভেঙে পারিবারিক সড়ক নির্মাণের করতে চায়।
এ কারণে রোববার রাতে তারা কানুমিয়ার কবর ভেঙে ফেলে এবং রাস্তা নির্মাণের চেষ্টা চালায়।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফৌজিয়া রহমান সোমবার বিকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে তিনি বলেন, প্রশাসনের পক্ষ থেকে কবরটি মেরামত ও সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে।
এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি এলাকাবাসী স্থানীয়ভাবে মীমাংসা করার প্রস্তাব দিয়েছে। তবে শহীদ কানু মিয়ার সন্তানরা চাইলে মামলাও করতে পারেন।
অভিযুক্তদের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে পাওয়া যায়নি।