২০১৮ সাল থেকে গতবছর পর্যন্ত শাহজালাল ও জীবন চ্যাম্পিয়ন ও রানার্স হলেও এবারের আসরে তাদের কেউই খেলায় অংশ নেননি।
জেলার সিভিল সার্জন অফিস জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত গত এক দিনে ৩৭২ জনের নমুনা পরীক্ষা করে কারও শরীরে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়নি; এই সময়ে কোভিডে আক্রান্ত কারও মৃত্যুও হয়নি।
সর্বশেষ গত বছরের ২২ নভেম্বর চট্টগ্রাম জেলায় নতুন রোগীর সংখ্যা ছিল শূন্য। ওই দিন ৭৯২ জনের নমুনা পরীক্ষায় কারও সংক্রমণ ধরা পড়েনি।
করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রনের দাপটে সারা দেশের মত চট্টগ্রামেও আবার সংক্রমণ বেড়ে যায় জানুয়ারিতে। গত ২৪ জানুয়ারি শনাক্তের হার রেকর্ড ৪০ শতাংশে পৌঁছায়। ফেব্রুয়ারি থেকে সংক্রমণ আবার কমতে থাকে।
মহামারীর পুরো সময়ে চট্টগ্রাম জেলায় ১ লাখ ২৬ হাজার ৬২৬ জন কোভিড রোগী শনাক্ত হয়েছে। তাদের মধ্যে ১ হাজার ৩৬২ জন মারা গেছেন।