ঈদের দুই দিন আগে ৯ এপ্রিল সকালে বাঘিনী ‘পরী’ তিন শাবকের জন্ম দেয়। এর মধ্যে একটি মৃত ছিল।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) এই মামলার বিচার শেষে বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের বিভাগীয় বিশেষ জজ মুনশী আবদুল মজিদ এই রায় দেন।
দণ্ডবিধির ৪০৯ ধারায় আসামিকে ১০ বছরের কারাদণ্ড, ৫ লাখ টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে এক বছরের সাজা দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় ৫ বছরের কারাদণ্ড, এক লাখা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও ছয় মাসের সাজা দেওয়া হয়েছে।
দণ্ডিত শাহ আলম জামিনের বের হওয়ার পর এখন পলাতক বলে দুদকের আইনজীবী মাহমুদুল হক মাহমুদ জানান।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, এক গ্রাহকের ঋণের কিস্তির ৯০ হাজার ৫১৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সোনালী ব্যাংকের সাতকানিয়ার মরফলা শাখায় ব্যবস্থাপক শাহ আলমের বিরুদ্ধে ১৯৯২ সালে মামলা করে দুর্নীতি দমন ব্যুরো।