মঙ্গলবার ওই তিন শিক্ষার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিস পাঠানো হয় বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. রবিউল হাসান ভূঁইয়া।
তিন শিক্ষার্থী হলেন- পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের ১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আশরাফি নিতু, অর্থনীতি বিভাগের ১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রাজেশ্বর দাস ও ইংরেজি বিভাগের ১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ শিহাব।
আশরাফি নিতু ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। রাজেশ্বর দাস ও মোহাম্মদ শিহাব গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের কর্মী বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানিয়েছে।
প্রক্টর রবিউল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বৃহস্পতিবার সাত শিক্ষার্থী পরিবহন ব্যবস্থা নিশ্চিতের দাবিতে প্রক্টর অফিসে একটি স্মারকলিপি দেয়। স্মারকলিপিতে ১১ জনের স্বাক্ষর থাকলেও উপস্থিত ছিল ৭ জন। এরমধ্যে চারজনের স্বাক্ষর একই রকম ছিল। বিষয়টি আমাদের কাছে সন্দেহজনক মনে হয়।
“ওইদিন বিকালে এক শিক্ষার্থী লিখিত অভিযোগ করেন যে আশরাফি মিতু, রাজেশ্বর দাস, মোহাম্মদ শিহাব স্মারকলিপিতে স্বাক্ষর ও পদযাত্রায় অংশগ্রহণ করতে তাকে বাধ্য করেছে।”
তার অভিযোগ পেয়ে ওই তিন শিক্ষার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
অভিযোগের বিষয়ে তিন শিক্ষার্থীর বক্তব্য জানা যায়নি।