টানেলে দুর্ঘটনায় উদ্ধারে গেলেও পুলিশকে টোল দিতে হয়েছে এতদিন; এখন সেটি আর লাগবে না।
আগের রাতে মেখল ইউনিয়নের মোজাফফরপুর এলাকা থেকে শিকার করা ১৫ কেজি ওজনের উদ্ধার করে শুক্রবার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের হালদা রিসার্চ ল্যাবরেটরিতে হস্তান্তর করা হয়।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও হালদা রিসার্চ ল্যাবরেটরির সমন্বয়ক অধ্যাপক মনজুরুল কিবরিয়া বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, কাতাল মাছটির ওজন ১৫ কেজি। দৈর্ঘ্য ৪০ ইঞ্চি এবং বয়স ছয় বছরের বেশি। বড়শি দিয়ে মাছটি শিকার করা হয়।
দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রধান প্রাকৃতিক কার্প জাতীয় মাছের প্রজনন ক্ষেত্র চট্টগ্রামের হালদা নদী। এই নদীতে বিচরণ করা মা মাছ শিকারে সারা বছরই চোরা শিকারীরা তৎপর থাকে। শিকারীদের কাছ থেকে বিভিন্ন সময় মাছ উদ্ধার করে স্থানীয় প্রশাসন।
ইউএনও মো. শাহিদুল আলম বলেন, মা মাছ শিকার যেন বন্ধ করা যায় সেজন্য আমাদের অভিযান সবসময় অব্যাহত থাকবে।