শনিবার দুপুরে কাজীর দেউড়ি মোড়ে এই কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন সিটি মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরী।
এই পাইলট প্রকল্পের আওতায় দুই মোড়ে নতুন সিগন্যাল বাতি, লেন মার্কিং, জেব্রা ক্রসিং ও পার্কিং লেফট লেইন করা হবে। মাস রিসার্চ অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট নামের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এ কাজ করবে।
অনুষ্ঠানে মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, “প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে পাইলট আকারে। বিশ্ব অনেক এগিয়ে যাচ্ছে আমরা এখনো অনেক পিছিয়ে আছি। শুধু পাইলট প্রকল্প গ্রহণ করে স্মার্ট সিটি বাস্তবায়নের প্রত্যাশা পূরণ হবে না। সবার আগে প্রয়োজন জলাবদ্ধতা ও যানজট মুক্ত নগরী গড়ে তোলা। এ জন্য নগরবাসীকে সচেতন হতে হবে এবং নিয়ম-শৃঙ্খলা মেনে চলার অভ্যস্থতা অর্জন করতে হবে।”
তিনি বলেন, “আমি চাই সবাই মিলে সবার মত নিয়ে যেটা করলে ভালো হবে তা করতে। আগের যে সিগন্যাল বাতি সেগুলো অচল হয়ে গিয়েছে। চাই আলোকায়ন পরিচ্ছন্নতা এবং ফুটপাতে মানুষ যেন স্বচ্ছন্দ্যে চলাফেলা করতে পারে।”
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) ঝুলন কান্তি দাশ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ট্রাফিক সিগন্যাল বাতিগুলো নতুনভাবে বসবে, লেন মার্কিং, জেব্রা ক্রসিং ও পার্কিং লেফট লেইন করা হবে। আউট সোর্সিং এর মাধ্যমে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এই কাজ করছে।
শনিবারের অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম নগর পুলিশের কমিশনার সালেহ্ মোহাম্মদ তানভীর।
উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) শ্যামল কুমার নাথ, সিসিসির প্যানেল মেয়র মো. গিয়াস উদ্দীন, কাউন্সিলর শৈবাল দাস সুমন ও মোরশেদ আলম, সিসিসির প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, মাস রিসার্চ অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট টিমের প্রধান গবেষক স্বপন কুমার পালিত, উপদেষ্টা প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ শাহিনুল ইসলাম খান, সমন্বয়ক মো. শামীম, মো. তারিকুল আলম, পরিচালক রেজাউল করিম খান, সাহেলা আবেদীন, ব্যবস্থাপক মিজানুর রহমান প্রমুখ।