সময়ের সাথে বাড়তে থাকে বৃষ্টির বেগ। জনশূন্য হয়ে পড়ে নগরীর প্রধান সড়কগুলো। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বৃষ্টি কমতে শুরু করে।
দেশের বাণিজ্যিক রাজধানীতে ঈদের প্রধান জামাত হয় সকাল ৮টায় জমিয়াতুল ফালাহ জাতীয় মসজিদে। ইমামতি করেন মসজিদের খতিব সৈয়দ আবু তালেব মোহাম্মদ আলাউদ্দীন আল কাদেরী। সেখানে দ্বিতীয় জামাত হয় সকাল ৯টায়।
সংক্রমণ প্রতিরোধে এবার মসজিদের ভেতরে নামাজ আদায়ের নির্দেশনা থাকলেও জায়গা না পেয়ে জমিয়তুল ফালাহ জাতীয় মসজিদের বাইরের প্রাঙ্গণেও জামাতে দাঁড়ান মুসল্লিরা। তবে অন্য বছরের তুলনায় জনসমাগম ছিল কম।
ঈদের জামাতে বেশিরভাগের মুখে মাস্ক ছিল। তবে সামাজিক দূরত্ব রক্ষা করা অনেক ক্ষেত্রে সম্ভব হয়নি। নামাজ শেষে কোলাকুলি এড়িয়ে গেছেন অধিকাংশই।
অন্য সময় জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদের ঈদ জামাত চট্টগ্রামে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল-মতের নেতাদের মিলন মেলায় পরিণত হয়। তবে মহামারীর মধ্যে এবারের ঈদে তাদের দেখা মেলেনি।
ঈদের দিনে নগরীর বিনোদন কেন্দ্র এবং উন্মুক্ত স্থানে জনসমাগম নিয়ন্ত্রণ করতে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ দল কাজ করছে।