এ মামলার অপর দুই আসামি শিবির ‘ক্যাডার’ মো. নাছির ওরফে গিট্টু নাছির এবং মো. ফয়েজ মুন্না ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হওয়ায় ২০১৭ সালে তাদের এ মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে উপজেলার বড়ুমছড়া ইউনিয়নের ইসহাক সওদাগরের বাড়িতে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানিয়েছে।
দগ্ধরা হলেন- মো. ফরহাদ (২২), আরব আলী (৫০), আবদুর রহমান (৭০) ও তানজিনা আক্তার (২৫)। এদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।
দগ্ধ আরব আলীর চাচাত ভাই এয়ার আহমেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বাড়িতে রান্নার জন্য গ্যাস সিলিন্ডার বাজার থেকে কিনে আনা হয়েছিল। ইফতারের পর এটি রান্নাঘরে বিস্ফোরিত হয়।”
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই শীলব্রত বড়ুয়া বলেন, রাত ৮টার দিকে আহতদের হাসপাতালে আনা হয়। এরা সকলেই বিভিন্ন মাত্রায় দগ্ধ হয়েছেন। তাদের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।