পাঁচজনের একটি চক্র দুবাই থেকে ‘জেট রোবটিক অ্যাপ’ ব্যবহার করে এ কারবার চালিয়ে আসছে।
নগরীর বন্দর থানার দক্ষিণ মধ্যম আলী রোডের আলী মাঝির পাড়ায় সোমবার অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার দুজন- মো. নুরুল আলম (৬০) ও মো. আমির (৪৫)।
মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো র্যাব-৭ এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “তিন তরুণীকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে আলী মাঝিপাড়ায় একটি বাসায় এনে আটকে রাখা হয়। প্রায় এক বছর ধরে ওই বাসায় আটকে রেখে তাদের জোর করে দেহ ব্যবসায় বাধ্য করা হয়।”
সোমবার সংবাদ পেয়ে র্যাব-৭ এর একটি দল ওই বাসায় অভিযান চালায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “পালানোর সময় ওই বাসা থেকে নুরুল আলম ও আমিরকে গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদের পর তারা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে।”
বাসা থেকে তিন তরুণীকেও উদ্ধার করা হয় বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
গ্রেপ্তার দুই জনের বিরুদ্ধে বন্দর থানায় মানব পাচার আইনে মামলা করা হয়েছে।