এ মামলার অপর দুই আসামি শিবির ‘ক্যাডার’ মো. নাছির ওরফে গিট্টু নাছির এবং মো. ফয়েজ মুন্না ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হওয়ায় ২০১৭ সালে তাদের এ মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
শুক্রবার সকালে চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানার রশিদ বিল্ডিং ২ নম্বর গলির বাসা থেকে পুলিশ ওই লাশ উদ্ধার করেছে বলে ওসি মোহাম্মদ মহসিন জানান।
১৫ বছর বয়সী ওই কিশোরের বাড়ি পিরোজপুর জেলার নাজিরপুরে। চট্টগ্রামে বোনের বাসায় থেকে একটি চায়ের দোকানে কাজ করত সে।
ওসি মোহাম্মদ মহসিন বলেন, “ঘরের চালের সাথে রশি দিয়ে সে ফাঁসিতে ঝুলে আত্মহত্যা করেছে বলে পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছে।”
পরে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
পরিবারের সদস্যদের বরাত দিয়ে ওসি বলেন, “দোকানে কাজ শেষ করে বাসায় ফিরে গভীর রাত পর্যন্ত মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত থাকত ছেলেটা। এটা নিয়ে তাকে বকাঝকা করত তার বোন।
“বৃহস্পতিবার রাতেও তাকে বকা দিয়েছিল রাত জেগে মোবাইল চালানোর জন্য। এজন্য অভিমান করে সে আত্মহত্যা করেছে বলে পরিবারের সদস্যদের দাবি।”