ডুবে যাওয়া বাল্কহেডের ভেতর থেকে বুধবার আবুল কালাম মুন্সী (৫০) নামের এ শ্রমিকের লাশ উদ্ধার করা হয় বলে জানান ফায়ার সার্ভিস পটিয়া স্টেশনের লিডার মনি ত্রিপুরা।
“সকালে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল ডুবে যাওয়া বাল্কহেডের ভেতর তল্লাশি চালিয়ে আবুল কালামের লাশ উদ্ধার করে। ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিদের সঙ্গে স্থানীয়রাও ডুবুরি পানিতে নামিয়েছিল।
“তল্লাশি শেষে ডুবে যাওয়া বাল্কহেডে আর কাউকে না পাওয়ায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত করা হয়েছে।”
মঙ্গলবার ভোর রাতে হাজী আব্দুল হাশেমের মালিকানাধীন নৌযানটি ৭০০ টন পাথর নিয়ে আনোয়ারায় নির্মাণাধীণ কালীগঞ্জ ব্রিজে যাচ্ছিল। শিকলবাহা খালে পুরনো কালারপুল সেতুর ডুবে থাকা পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে সেটির তলা ফেটে হয়ে ডুবে যায়।
এতে বাল্কহেডে থাকা ২৯ জন শ্রমিক ও কর্মচারিদের মধ্যে ২৭ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হলেও আবুল কালাম ও রহমত আলী (২৮) নামে দুই শ্রমিক নিখোঁজ ছিলেন।
রহমত আলী নিখোঁজ আছেন এখনও।