বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের প্রথম যুগ্ম জেলা জজ আদালত নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার পাশাপাশি বাড়িটি ভাঙার সঙ্গে জড়িতদের ২০ দিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর আদেশও দিয়েছে।
চট্টগ্রাম মহানগর জিপি নাজমুল আহসান খান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, “ঐতিহাসিক ভবনটি না ভাঙার উপর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা চেয়ে গতকাল আদালতে আবেদন করা হয়।
“আদালত বিষয়টি আমলে নিয়ে ভবন ভাঙার উপর নিষেধাজ্ঞা দিয়ে জড়িতদের ২০ দিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর আদেশ দিয়েছেন।”
নগরীর রহমতগঞ্জে যাত্রামোহন সেনগুপ্তের বাড়ি সোমবার ভাঙার চেষ্টা করেন এর মালিকানার দাবিদার এম ফরিদ চৌধুরীর পরিবার। বুলডেজার দিয়ে তারা ভবনের সামনের অংশ ভেঙেও ফেলে।
মানবতাবিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর রানা দাশগুপ্ত স্থানীয় ছাত্র-জনতাকে নিয়ে ওই ভাঙার কাজ থামিয়ে দেন।
ফরিদ চৌধুরীর পরিবার দাবি করেছে, আদালতের আদেশ নিয়েই তারা ওই বাড়ির ‘দখল’ নিতে গিয়েছিলেন।
তবে রানা দাশগুপ্ত বলছেন, বাড়ির দখল নিতে আসা পক্ষটি জাল দলিল করে আাদলতের আদেশ এনেছিল।
জিপি নাজমুল আহসান বুধবার জানিয়েছিলেন, এটা অর্পিত সম্পত্তি। এর মালিক জেলা প্রশাসক। জেলা প্রশাসন এটা ইজারা দেন।
জেলা প্রশাসন থেকে ইজারা নিয়ে সেখানে শিশু বাগ স্কুল পরিচালনা করছিলের আরেক ব্যক্তি।
আরও খবর