ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার ফেরিঘাট এলাকার একটি আবাসিক হোটেল থেকে সোমবার গভীর রাতে রমজান আলী (২৫) নামের ওই যুবককে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান ডবলমুরিং থানার ওসি সদীপ কুমার দাশ।
তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী হত্যায় ব্যবহৃত একটি কাঠের বাটাম উদ্ধার করা হয়েছে।
ওসি সদীপ কুমার বলেন, “ঘটনার পর থেকে রমজান পলাতক ছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সে হত্যাকাণ্ডে যুক্ত থাকার কথা প্রাথমিকভাবে স্বীকার করেছে।”
গত বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর কর্মাস কলেজের সামনে যুবলীগের দুই পক্ষের কর্মীদের মধ্যে কথা কাটাকাটির জেরে মারামারিতে মারুফ হোসেন চৌধুরী (৩০) মাথায় আঘাত পান।
রাত সাড়ে নয়টার দিকে ওই ঘটনার পর মারুফকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর তাকে বেসরকারি রয়েল হাসপাতালে নেওয়া হয়। শুক্রবার সন্ধ্যায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারুফের মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় মারুফের ছোট ভাই ডবলমুরিং থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
গ্রেপ্তার রমজান আলী আগ্রাবাদ এলাকায় মারামারি ও বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যক্রমে যুক্ত বলে পুলিশ জানিয়েছে।