রোববার সিটি করপোরেশনের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট (যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ) জাহানারা ফেরদৌস এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মারুফা বেগমের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালিত হয়।
সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা কালাম চৌধুরী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, অভিযানে ওই জমি থেকে শতাধিক অবৈধ দোকান ও স্থাপনা উচ্ছেদের পর উদ্ধার করা সাত একর জমি সিটি করপোরেশনের ভূ-সম্পত্তি শাখাকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়।
১৯৯৬ সালে সাবেক মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী রেলওয়ের কাছ থেকে জমি কিনে ‘পোর্ট সিটি হাউজিং’ নামের একটি আবাসন প্রকল্প গড়ার উদ্যোগ নেন। পরে রেল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সিটি করপোরেশনের বিরোধের কারণে প্লট ক্রেতারা সেখানে বসতি গড়তে না পারায় খালি জমি বেহাত হয়ে যায়।
ওই জমিতে গড়ে তোলা টিনশেড ও কাঁচা ঘরগুলো সরিয়ে নিতে এক সপ্তাহ আগে মাইকিং করার পর রোববার অভিযান চালানো হয়।
সিটি করপোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মফিদুল আলমসহ বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তা–কর্মচারী, সদরঘাট থানা ও চট্টগ্রাম নগর পুলিশ এবং আনসার সদস্যরা অভিযানে অংশ নেন।