সবাইকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার জন্য শুক্রবার নগরীর ১৭টি ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড় এবং বায়েজিদ-ফৌজদারহাট লিংক রোড এলাকার পাহাড়গুলোতে মাইকিংও করা হয়েছে।
পরিবারগুলোর মধ্যে ৩০টি পরিবার ফিরোজ শাহ পি-ব্লক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আশ্রয় কেন্দ্রে গেছেন। আর বাকিরা নিজেদের আত্মীয়-স্বজনের ঘরে আশ্রয় নিয়েছেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তৌহিদুল বলেন, ওই এলাকায় বিভিন্ন এনজিও সংস্থাও কাজ করছে। ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়েই এনজিও’র অর্থায়নে বাস্তবায়িত হচ্ছে নানা প্রকল্প। নির্মাণ করা হয়েছে ঘর, স্কুল, স্যানিটারি টয়লেট।
“এমনকি আজকে পরিদর্শনের সময় স্থানীয়রা জানায়, ঝিল এলাকায় জাইকার অর্থায়নে ওয়াসার পক্ষ থেকে সুউচ্চ পাহাড়ি এলাকায় সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে।”
শুক্রবার জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই এলাকাতেও মাইকিং করে ঝুঁকিপূর্ণ বসতি স্থাপনকারীদের সরে যেতে বলা হয়েছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার ভারী বৃষ্টি শুরুর পর নগরীর পাহাড়তলি, ফয়’স লেক, আকবর শাহ, কৈবল্যধাম, খুলশী, জালালাবাদ, চন্দ্রনগর, লালখান বাজার, মতিঝর্ণা, বাটালি হিল ও আমিন জুট মিল এলাকায় ১৫টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়।