“রাস্তায় যখন নেমেছি কিছুতেই থামবার পাত্র নই,” বুধবার নগরীর কোতোয়ালী থেকে তৃতীয় কর্ণফুলী সেতু পর্যন্ত ক্যারাভান কর্মসূচি পালনকালে বলেন তিনি।
সিসিসির প্রকৌশল, পরিচ্ছন্ন ও বিদ্যুৎ বিভাগের সমন্বয়ে গঠিত টিম নিয়ে নগর সেবায় ক্যারাভান কার্যক্রম চালাচ্ছেন প্রশাসক সুজন।
এদিন বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দারা নির্মাণাধীন ব্রিজ, ভাঙা ড্রেন, সড়কবাতি না থাকাসহ বিভিন্ন বিষয় প্রশাসকের নজরে আনলে তিনি সেসব বিষয় সুরাহার নির্দেশনা দেন।
পাশাপাশি ময়লার স্তূপ সরিয়ে নিতে, ভাঙা রাস্তা মেরামত, ফুটপাতে অবৈধ স্থাপনা তাৎক্ষণিক সরিয়ে নিতে নির্দেশ দেন এবং এলাকাবাসীকে যত্রতত্র ময়লা না ফেলার অনুরোধ জানান।
সুজন বলেন, “সকল অপকর্মের বিরুদ্ধে আমার জিরো টলারেন্স নীতি অব্যাহত রাখব। নগরবাসীকে সাথে নিয়ে একটি মানবিক এবং বাসযোগ্য নগরী গড়ার লড়াইয়ে নেমেছি।
“তবে আমি একজন রাজপথের রাজনীতিক হিসেবে গঠনমূলক সমালোচনাকে স্যালুট করি।”
গত ৬ অগাস্ট দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে সিসিসির বিভিন্ন বিভাগে গণবদলি, সৌন্দর্য বর্ধন কাজের অনিয়ম তদন্তে কমিটি গঠন, সড়ক সংস্কারে গতি আনতে নিয়মিত মনিটর, হকারদের নির্ধারিত নিয়ম মানতে অভিযান ও ফুটপাতের অবৈধ দখল উচ্ছেদ নিয়ে সরব সুজন।
বুধবারের কর্মসূচিতে তার সঙ্গে ছিলেন প্রশাসকের একান্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল হাশেম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আনোয়ার হোছাইন, নির্বাহী প্রকৌশলী ফরহাদুল আলম, প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা শেখ শফিকুল মান্নান সিদ্দিকী, ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী পুলক খাস্তগীর, মো. মোরশেদ আলম, মো. সোলায়মান সুমন।