মঙ্গলবার সিসিসি’র নির্বাহী প্রকৌশলী আবু সাদাত মোহাম্মদ তৈয়বের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়।
এসময় সড়কের দু’পাশে একশ’র বেশি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয় বলে সিসিসি’র জনসংযোগ কর্মকর্তা কালাম চৌধুরী সাক্ষরিত এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
এসব স্থাপনার মধ্যে ভাসমান টং দোকান, ফলের দোকান, বাস কাউন্টারসহ নানা রকম অবকাঠামো ছিল।
উচ্ছেদের ফলে সড়কের ওই অংশে নালায় পানি চলাচল অবাধ হবে এবং পোর্ট কানেকটিং (পিসি) রোডের উন্নয়ন কাজ দৃশ্যমান হবে।
দখলমুক্ত এই অংশে আবার কেউ অবৈধ স্থাপনা কেউ গড়ে তুললে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ নেয়া হবে বলে হুশিয়ার করেছেন সিসিসি প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন।
তিনি বলেন, “অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছি। কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। দখলদাররা যতবড় প্রভাবশালী মহলে ছত্রছায়ায় থাকুক না কেন তারা প্রচলিত আইনকে তোয়াক্কা করতে হবে। যারা অবৈধ দখলদারকে আশ্রয়, প্রশ্রয় দিচ্ছেন তাদেরকে চরম শাস্তি ভোগ করতে হবে।”
গত এক মাসে অলংকার মোড় ও আশেপাশের এলাকায় এ নিয়ে তৃতীয় ধপায় উচ্ছেদ অভিযান চালালো সিসিসি।