শুক্রবার বিকালে সড়কটির কাজ পরিদর্শনে গিয়ে তিনি বলেন, “চট্টগ্রামের দুঃখ পোর্ট কানেকটিং রোডের উন্নয়ন কাজ এ কয়েকদিনেই দৃশ্যমান। সঠিক তদারকি আর জনস্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে এ কাজের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছি।
“আমাদের অর্থনীতির লাইফ লাইন খ্যাত এ সড়কটি দীর্ঘদিন ধরে অযত্ন-অবহেলায় পড়ে ছিল। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই অগ্রাধিকার প্রকল্পে এ সড়ককে অন্তর্ভুক্ত করেছি। প্রায়ই এ সড়ক পরিদর্শন করে ঠিকাদারদের প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা আর তাগাদা দিচ্ছি।”
সুজন বলেন, “আমাদের অনেক সময় করোনা এবং বর্ষায় নষ্ট হয়ে গেছে। তাই একমুহূর্তও সময় নষ্ট করার কোনো অবকাশ নেই। এই শীত মৌসুমেই এ সড়ককে যান ও জন চলাচলের উপযোগী করে গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই।”
সাগরিকা থেকে ওয়াপদা মোড় পর্যন্ত পিসি রোডের কাজ ঘুরে দেখেন তিনি।
এসময় সুজন ঠিকাদারদের কাজের গতি বাড়ানোর তাগাদা দেন।