বৃহস্পতিবার এই অভিযানে মূল্য তালিকায় থাকা দামের চেয়ে বেশি দামে চাল বিক্রি ও দাম বাড়ানোর অভিযোগে দুটি প্রতিষ্ঠানকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকারী জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলী হাসান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বাজার ঘুরে দেখেছি চালের সংকট নেই। চালের মজুদ আছে। আড়তদার ও পাইকারি বিক্রেতাদের সাথে আমরা কথা বলেছি।
আলী হাসান বলেন, “এ কারণে দাম কিছুটা বাড়তে পারে। কিন্তু গত দুই সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে চালের দাম বেড়েছে দুই থেকে পাঁচ টাকা পর্যন্ত, যা অস্বাভাবিক।
“ব্যবসায়ীদের বলেছি, এভাবে অযৌক্তিক দাম পাইকারিতে বাড়ানো যাবে না। এর প্রভাব খুচরায় পড়বে। ফলে সাধারণ ক্রেতারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। বাজারে নিয়মিত নজরদারি করা হবে।”
ভ্রাম্যমাণ আদালত চাল কেনা ও বিক্রির মেমো যাচাই করে তাতে অসঙ্গতি এবং মূল্য তালিকায় কারসাজিরও প্রমাণ পায়।
পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি না মানায় জাফর ট্রেডার্সকে তিন হাজার টাকা ও ফরিদ ট্রেডার্সকে দুই হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়।