পাশাপাশি পাইকারি বাজারে আদা ও পাম ওয়েলের দাম বাড়ানোয় দুই ব্যবসায়ীকেও জরিমানা করা হয়েছে।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ওপর জোর দিচ্ছি। তাই সেটা নিশ্চিত করতে সাগরিকা গরুর হাটে গিয়েছিলাম। সেখানে সংশ্লিষ্টদের সচেতন করি।
“বাজারে তেমন ক্রেতা ছিল না। বিক্রেতা ও তাদের কর্মচারীরা ছিলেন। এর মধ্যে স্বাস্থ্য বিধি না মানায় ছয় জনকে মোট দেড় হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।”
হাটের পশু বিক্রেতা ও ইজারদারকে এ বিষয়ে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে বলে জানান নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
আলী হাসান বলেন, অভিযানে তিনি অযৌক্তিকভাবে আদার দাম বৃদ্ধির সত্যতা পান।
“গত সপ্তাহে ১০৭ টাকায় প্রতি কেজি আদা পাইকারিতে বিক্রি হচ্ছিল। আজ বিক্রি হচ্ছিল ১৪২ টাকায়। হঠাৎ করে প্রায় ৩৫ টাকা দাম বৃদ্ধির কোনো যৌক্তিক কারণ পাওয়া যায়নি।”
এ কারণে পাইকারি ব্যবসায়ী মেসার্স চট্টগ্রাম বাণিজ্যালয়কে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় জানিয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, “তাদের ভাউচার আমরা দেখেছি। কাস্টমসের সাথেও যোগাযোগ করা হবে। বিদেশে আদার ক্রয়মূল্য বেড়েছে বলে ব্যবসায়ীদের যে দাবি, সেটাও যাচাই করব।”
এ সময় স্বাস্থ্যবিধি না মানায় মেসার্স হাজী এন্টারপ্রাইজ এবং কে এইচ ট্রেডার্সকে পাঁচ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।