করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের মধ্যে একই ধরনের উপসর্গ নিয়ে তার মৃত্যু হলেও তার স্বজনরা বলছেন, এই ধরনের সমস্যা তার আগেও ছিল বলে তারা নমুনা পরীক্ষা করাননি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের পরিচালক ইব্রাহিম হোসেন বিডিনিউজ টোয়ান্টিফোর ডটকমকে জানান, ঈদের দিন টেলিফোনে কথা বলার সময় জানতে পারি তিনি জ্বরে ভুগছেন। পরে উনার কাশিও দেখা দেয়।
“আরও অসুস্থ হয়ে পড়লে উনাকে মেট্রোপলিটন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে গতকাল ভোর ৪টায় তিনি জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।”
পরিবারের বরাত দিয়ে তিনি জানান, সাবরিনা নগরীর আগ্রাবাদ এলাকার বাসায় পরিবারের সঙ্গে থাকতেন। তাদের গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলায়। সেখানেই তাকে দাফন করা হবে।
চবির প্রক্টর অধ্যাপক মনিরুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “উনার আগে থেকেই শ্বাসকষ্ট ছিল। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় উনি মারা গেছেন।”
ওই শিক্ষকের স্বামী একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম চৌধুরী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “সুইটির জ্বর ছিল, কিন্তু করোনার অন্য উপসর্গগুলো দেখা না যাওয়ায় পরীক্ষার জন্য সেম্পল নেওয়ার জন্য বলা হয়নি।”