চট্টগ্রামে বেসরকারি এই হাসপাতালটি শুরু থেকেই কোভিড-১৯ রোগীদের চিকিৎসার জন্য নির্দিষ্ট।
৫০ শয্যা বাড়ালে জেনারেল হাসপাতালে আইসোলেশন ওয়ার্ডে শয্যা সংখ্যা দাঁড়াবে দেড়শ। এর বাইরে ১০ শয্যার আইসিইউ রয়েছে।
বুধবার থেকে বর্ধিত শয্যায় রোগী ভর্তি করা যাবে বলে জানিয়েছেন হাসপাতালটির তত্ত্বাবধায়ক ডা. অসীম কুমার নাথ।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী বাড়তে থাকায় শয্যা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। জায়গা ঠিকঠাক এবং নার্সদের ডিউটি দেয়া হয়েছে। আশা করছি, বুধবার থেকেই সেখানে রোগী ভর্তি করানো যাবে।”
চট্টগ্রামের জেনারেল হাসপাতাল ছাড়া ফৌজদারহাটের বিআইটিআইডিতে করোনা আইসোলেশন ওয়ার্ডে আক্রান্ত এবং উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীদের ভর্তি করানো হয়। সেখানে শয্যা রয়েছে ৩০টি।
এর বাইরে ফৌজদারহাট ফিল্ড হাসপাতালে করোনাভাইরাসের রোগীদের চিকিৎসার জন্য শয্যা আছে ৫০টি। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের ফ্লু কর্নারে ৩০ শয্যা রয়েছে।
এছাড়া স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে চমেক হাসপাতালে ১০০ শয্যার কোভিড-১৯ ইউনিট এবং বেসরকারি হলি ক্রিসেন্ট হাসপাতালেও করোনা আইসোলেশন ইউনিট চালুর অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের হিসেব মতে, সোমবার পর্যন্ত জেলায় করোনাভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা ৮৪৫। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১১১জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৩৮ জনের।