এ মামলার অপর দুই আসামি শিবির ‘ক্যাডার’ মো. নাছির ওরফে গিট্টু নাছির এবং মো. ফয়েজ মুন্না ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হওয়ায় ২০১৭ সালে তাদের এ মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
নিহত ব্যক্তির নাম শাহের মোহাম্মদ (৪২)। তিনি এলাকায় কবিরাজি চিকিৎসা করতেন। তার বাড়ি শিকলবাহা এলাকায়।
কর্ণফুলী থানার ওসি মো. ইসমাইল হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, রোববার সন্ধ্যায় কিছু লোক শাহের মোহাম্মদকে তার বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ করেছে তার পরিবার। চরলক্ষ্যা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের গোয়ালপাড়া চৌরাস্তা মোড়ে তাকে পিটিয়ে জখম করা হয়।
“পিটুনিতে তার মাথায় গুরুতর আঘাত লাগে এবং রাতেই তাকে নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শাহের মারা যান।”
ওসি বলেন, শাহেরকে কারা বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিল এবং কেন মারধর করা হয়েছে সেগুলো খতিয়ে দেখার পাশাপাশি জড়িতদের ধরতে কাজ শুরু হয়েছে।