শুক্রবার বিকালে ডবলমুরিং থানার চৌমুহনী ও চান্দগাঁও থানার বহদ্দারহাট মোড়ে বিক্ষোভের পর সন্ধ্যায় সড়কে টায়ারও জ্বালান তারা।
বিক্ষোভকারী নগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ফারুক ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, নগর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক কারো সাথে কথা না বলে নিজেদের মতো করে চান্দগাঁও থানা ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা করেছেন।
“চান্দগাঁও থানা কমিটি গঠন করলেও এই ওয়ার্ডে বসবাসকারী নগর ছাত্রলীগের কোন নেতার সাথে আলোচনা করা হয়নি। এমনকি এই থানায় নগর আওয়ামী লীগের তিন শীর্ষ নেতা সাবেক মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি, সহ-সভাপতি রেজাউল করিম চৌধুরী ও সিডিএর সাবেক চেয়ারম্যান ও নগর আওয়ামী লীগের অর্থ সম্পাদক আব্দুচ ছালামের কোন অনুসারীদেরও কমিটিতে রাখা হয়নি।”
বৃহস্পতিবার রাতে নগর ছাত্রলীগের সভাপতি ইমরান আহমেদ ইমু ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া দস্তগীরের ঘোষিত চান্দগাঁও ও ডবলুমরিং থানার কমিটিতে ‘অছাত্র’ ও ‘অস্ত্রবাজদের’ রাখা হয়েছে বলে বিক্ষোভকারীদের দাবি।
এদিকে বিকালে ডবলমুরিং থানার চৌমুহনী এলাকায় বিক্ষোভ করে ডবলমুরিং থানার ছাত্রলীগের একদল কর্মীরা। তারাও রাস্তা আটকে টায়ার জ্বালিয়ে সমাবেশ করে।
বিক্ষোভকারী শাওন চৌধুরীর অভিযোগ, তাদের থানা কমিটির সভাপতি মো. সায়েম বিবাহিত এবং সাধারণ সম্পাদক রাকিব হায়দার ‘অস্ত্রবাজ’।
ডবলমুরিং থানার ওসি সদীপ কুমার দাশ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বিকালে চৌমুহুনি মোড়ে কিছু লোক জড়ো হয়ে মিছিল করেছিল। আমরা সেখান থেকে তাদের বুঝিয়ে সরিয়ে দিয়েছি।”
এ ব্যাপারে কথা বলতে নগর ছাত্রলীগের সভাপতি ইমরান আহমেদ ইমু ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া দস্তগীরের মোবাইলে একাধিকবার কল করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি।