এ মামলার অপর দুই আসামি শিবির ‘ক্যাডার’ মো. নাছির ওরফে গিট্টু নাছির এবং মো. ফয়েজ মুন্না ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হওয়ায় ২০১৭ সালে তাদের এ মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের ওই ফ্লাইটটি দুবাই থেকে চট্টগ্রামে পৌঁছানোর পর তল্লাশি চালিয়ে সোনার বার পাওয়া গেলে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে বিমানবন্দর কাস্টমসের উপ-কমিশনার রিয়াদুল ইসলাম জানান।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, দুই যাত্রীর কাছ থেকে তিনটি করে মোট ছয়টি, এক যাত্রীর কাছ থেকে দুটি এবং অন্য এক যাত্রীর কাছ থেকে একটি সোনার বার পাওয়া গেছে।
নয়টি সোনার বারের মোট ওজন এক কেজি এবং বাজার মূল্য ৬০ লাখ টাকা বলে জানান তিনি।
কাস্টমস কর্মকর্তা রিয়াদুল বলেন, চারজনের মধ্যে একজন নিয়মিত দুবাই যাতায়াত করেন। বাকি তিনজনও তার সঙ্গী কিনা তা খতিয়ে দেখা যাচ্ছে। তবে তদন্তের স্বার্থে এখনই তাদের নাম প্রকাশ করা হচ্ছে না।
গ্রেপ্তার চার জনের বিরুদ্ধে কাস্টমস আইনে মামলা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান তিনি।