এ মামলার অপর দুই আসামি শিবির ‘ক্যাডার’ মো. নাছির ওরফে গিট্টু নাছির এবং মো. ফয়েজ মুন্না ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হওয়ায় ২০১৭ সালে তাদের এ মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
সোমবার দিনভর অভিযানে প্রায় পাঁচশ আধাপাকা ও কাঁচা ঘর, দোকনসহ বিভিন্ন স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।
প্রায় ১০ থেকে সর্বোচ্চ ২০ বছর পর্যন্ত এসব জমি অবৈধ দখলে ছিল।
উচ্ছেদ হওয়া স্থাপনার মধ্যে পাহাড়তলি ওয়ার্ড যুবলীগ এবং শ্রমিক দলের অফিসও ছিল।
“এরপর সাড়ে তিন একর জমি রেলওয়েকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। যুবলীগ ও শ্রমিক দলের কার্যালয়ও উচ্ছেদ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে কোনো দলমত দেখা হয়নি।”
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের বিভাগীয় ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা মাহবুবউল করিম বলেন, ঘরবাড়ি ও দোকান করে প্রায় চার হাজার মানুষ বসবাস করছিল। কোথাও কোথাও প্রায় ২০ বছর ধরে এসব জমি দখলে ছিল বলে স্থানীয়রা জানিয়েছে।
বিভিন্ন স্থানে দখলে থাকা পূর্ব রেলের জমি উদ্ধারে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ কার্যক্রম চলমান থাকবে বলেও জানান মাহবুবউল করিম।
অভিযানে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ, আরএনবি ও জিআরপি সদস্যরা সহায়তা করে।