চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেল এবং সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন এক বিবৃতিতে এ দাবি করেন।
সম্প্রতি একটি টেলিভিশনে প্রচারিত খবরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ বাংলাদেশের ১২টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘টর্চার সেল’ আছে বলে দাবি করা হয়।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের বিবৃতিতে বলা হয়, “একটি স্বনামধন্য টিভি চ্যানেল বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের তথাকথিত টর্চার সেল নিয়ে প্রচারিত সংবাদে একদম শেষের দিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম জুড়ে দিয়েছে।
“আমরা তাদের এই ধরনের ভিত্তিহীন, সর্বৈব মিথ্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। পাশাপাশি, দেশের সকল গণমাধ্যমের প্রতি আহবান জানাচ্ছি আপনারা সরেজমিনে এসে বিষয়টি নিয়ে খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন, তাহলেই এই দাবির অসারতা প্রমাণ হবে।”
বিবৃতিতে বলা হয়, “বাংলাদেশের অস্তিত্ব অস্বীকারকারীদের দোসর শিবির যখন হলগুলো তে অবস্থান করত, তখন বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় রুমে রুমে শিবিরের ছাত্র নির্যাতনের খবর শোনা গেলেও হলগুলোতে ছাত্রলীগের অবস্থান সুসংহত হওয়ার পর ছাত্র নির্যাতনের একটা অভিযোগ পর্যন্ত নেই।”
সভাপতি রেজাউল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “শিবির যখন হলগুলোতে অবস্থান করত, তখন বিভিন্ন রুমে 'বাইতুল মাল'র জন্য ছাত্রদের নির্যাতন করত।
“হলগুলোতে ছাত্রলীগের অবস্থান সুসংহত হওয়ার পর হলগুলোতে সাধারণ ছাত্র নির্যাতনের কোনো অভিযোগ নেই। বরং চবিতে ছাত্রলীগের কর্মীরা ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা ভ্রাতৃপ্রতীম। সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবি দাওয়ার পাশে সর্বদাই ছাত্রলীগ ছিল এবং থাকবে।”