“চিকিৎসকরা তাদের ব্যক্তিগত চেম্বার বন্ধ রাখলেও সরকারি হাসপাতালে সেবা দিচ্ছেন,” বলেন ডা. ফয়সাল।
রোববার রাতে পুলিশের উপস্থিতিতে দুই পক্ষের কাছ থেকে মুচলেকা নেওয়ার পর মেয়েটিকে তার পরিবারের জিম্মায় দেওয়া হয়েছে।
মেয়েটি (১৫) পাথরঘাটা সিটি করপোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী।
কোতোয়ালী থানার ওসি মো. মহসীন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “স্কুলের এক শিক্ষকের কাছ থেকে আমরা অপ্রাপ্ত বয়স্ক ওই ছাত্রীর বিয়ে ঠিক হওয়ার বিষয়টি জানতে পারি।
“এরপর মেয়ে ও ছেলের পরিবারের সদস্যদের খবর দিয়ে আনা হয়। তারা স্বীকার করেছে দুই পরিবার এই বিয়ে ঠিক করেছিল।
“পরে মুচলেকা দিয়ে তারা অঙ্গীকার করেছে- বিয়ে হবে না। তারপর মেয়েটিকে তার পরিবারের কাছে দেওয়া হয়েছে।”