সম্প্রতি ইউজিসি ভবনে গিয়ে চেয়ারম্যান ড. কাজী শহীদুল্লাহর সঙ্গে দেখা করে আসেন ইডিইউ’র উপাচার্য অধ্যাপক মু. সিকান্দার খানের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলটি।
ইউজিসি চেয়ারম্যান ড. কাজী শহীদুল্লাহকে উদ্ধৃত করে ইডিইউর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়ন, “শিক্ষার মানোন্নয়নে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস খুবই জরুরি। স্বল্পতম সময়ে ইডিইউ’র এ অর্জন তাদের গুণগত মান বৃদ্ধি করেছে।
“যে আশাবাদ নিয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়, তা পরবর্তী সময়ে অনেকেই ধরে রাখতে পারেনি। কিন্তু ইস্ট ডেল্টা এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম, যারা প্রকৃতই মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে কাজ করছে।”
ইডিইউ’র উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়টির সার্বিক অবস্থা ইউজিসি চেয়ারম্যানকে জানান।
অধ্যাপক মু. সিকান্দার খান বলেন, প্রতিষ্ঠার মাত্র আট বছরে ইডিইউ স্থায়ী ক্যাম্পাসে কার্যক্রম শুরু করে এরই মধ্যে প্রথম সমাবর্তন আয়োজন করেছে।
“উচ্চশিক্ষায় গুণগত পরিবর্তন আনতে আমরা গবেষণায় গুরুত্বারোপ করেছি। অন্তত বিশ জন শিক্ষক বর্তমানে পিএইচডির গবেষণায় নিযুক্ত আছেন। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পর্যায়ের কারিকুলামেও ক্লাস কার্যক্রমের বাইরে প্রজেক্ট ও এসাইনমেন্টে জোর দেয়া হচ্ছে। এছাড়া প্লেজারিজম বা কপি-পেস্ট বন্ধ করে মৌলিক ও বিশ্লেষণী রচনায় পারদর্শী করে তুলতে শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তাদের জন্য যুক্ত করা হয়েছে ‘টার্নইটইন’ সফটওয়্যার।”
প্রতিনিধিদলে আরও ছিলেন ইডিইউ’র মহাপরিচালক সৈয়দ শফিকউদ্দীন আহমেদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সামস উদ-দোহা, রেজিস্ট্রার সজল কান্তি বড়ুয়া, প্ল্যানিং এন্ড ডেভলপমেন্ট ডিরেক্টর শাফায়েত কবির চৌধুরী ও স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সহযোগী ডিন ড. মো. নাজিম উদ্দিন প্রমুখ।