রোববার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)।
অভিযানে নেতৃত্বদানকারী জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক সিডিএ'র নির্বাহী প্রকৌশলী আহম মঈনুদ্দিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "মহেশখালের জি ব্লক অংশ থেকে বন্দর সংলগ্ন অংশ পর্যন্ত ৫০টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে।
“এরমধ্যে একটি পাঁচতলা, একটি চারতলা, চারটি তিনতলা ভবন আছে। বাকিগুলো একতলা, আধাপাকা ও কাঁচা স্থাপনা। খাল পাড়ের প্রায় চার কিলোমিটার দীর্ঘ অংশ দখলমুক্ত হয়েছে।”
মঙ্গলবার মহেশখাল সংলগ্ন আরো অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান চলবে বলেও জানান তিনি।
৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকার ‘চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে খাল পুনঃখনন, সম্প্রসারণ, সংস্কার ও উন্নয়ন’ শীর্ষক মেগা প্রকল্পের আওতায় এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের আওতায় নগরীর ১৩টি প্রধান খাল থেকে প্রাথমিক পর্যায়ে উচ্ছেদ ও অপসারণের জন্য এক হাজার ৫৭৬টি স্থাপনা চিহ্নিত করা হয়েছে।
ইতোমধ্যে নগরীর চাক্তাই, রাজাখালী, নোয়া, ডোমখালী ও হিজড়া খালে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়েছে।