বৃহস্পতিবার দুপুরে বিআরটিএ’র চট্টগ্রাম কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস এম মনজুরুল হক অভিযান চালিয়ে আমীর হোসেনকে আটকের পর ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে এই শাস্তি দেন।
দণ্ডিত আমীর নগরীর ১০ নম্বর রুটে চলাচলকারী চট্টগ্রাম মেট্রো জ ১১-১৬০৫ নম্বরের বাসটির চালকের সহকারী হিসেবে কাজ করে আসছিলেন।
“ওই নারী যাত্রী প্রতিবাদ করায় তার সাথে খারাপ ব্যবহার করে আমীর। এরপর আরও কয়েকজন নারী যাত্রী বাসে ওঠার সময় সে একইভাবে তাদেরও স্পর্শ করে। এতে কয়েকজন যাত্রী প্রতিবাদ করলে আমীর উত্তেজিত হয়ে ওঠে। এমনকি প্রতিবাদকারী যাত্রীরা বাসটি থেকে নামার সময় আমীর তাদের উদ্দেশ্য করে গালি দেয়।”
ওই নারীর একজন সহযাত্রী ফেইসবুকে আমীর হোসেনের ছবি ও বাসটির ছবিসহ ঘটনাটি উল্লেখ করে একটি পোস্ট দেন। পাশাপাশি বিআরটিএ’র ফেইসবুক পেইজেও বিষয়টি তুলে ধরেন।
“ঘটনা জানতে পেরে আজ সকাল থেকেই বাসটির অবস্থান জানার চেষ্টা করি। পরে বাসটিকে দামপাড়া পুলিশ লাইন এলাকায় আটক করি। কিন্তু আমীর হোসেন আজ ওই বাসে ছিল না। সে অন্য একটি বাসে কাজ করছিল। পরে তথ্য নিয়ে ওই বাসটি দামপাড়া পুলিশ লাইনের সামনে আসলে তাকে আটক করা হয়।”
বাসটিও আটক করা হয়েছে বিআরটিএ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।