বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এ কর্মসূচিতে ওই ঘটনায় দোষীদের প্রতীকী ফাঁসিরও আয়োজন করা হয়।
ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্ট থেকে মৌন মিছিল শুরু করে শহীদ মিনার, জয় বাংলা ভাস্কর্য, প্রশাসনিক ভবন প্রদক্ষিণ করে শহীদ মিনারের সামনে সমবেত হয়।
সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেল বলেন, “আজ দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। সেটা ব্যাহত করছে তারা। ১৯৭৫ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ২৪ বার নেত্রীকে হত্যার চেষ্টা করেছে।”
“২১ অগাস্ট নারকীয় ঘটনা আমরা দেখেছি। আমরা ধিক্কার জানাই হামলাকারীদের প্রতি, তারেক খালেদার প্রতি।”
২০০৪ সালের ২১ অগাস্ট ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলায় ২৪ জন নিহত এবং কয়েকশ আহত হন। সমাবেশে উপস্থিত বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রাণে বেঁচে গেলেও ক্ষতিগ্রস্ত হয় তার শ্রবণশক্তি।
২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর এ মামলার রায়ে ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, ১৯ জনের যাবজ্জীবন এবং ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেয় জজ আদালত।