বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার বড় কমলদহ এলাকার রূপসী ঝর্ণায় পড়ে নিখোঁজ হয়েছিলেন মেহেদী।
প্রায় তিন ঘণ্টা পর বেলা একটার দিকে তার লাশ উদ্ধার করা হয় বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস সীতাকুণ্ড স্টেশনের কর্মকর্তা শরীফুল ইসলাম।
মেহেদীর তার বাড়ি নাটোর জেলায়। বাবার চাকরির সুবাদে চট্টগ্রামের আকবরশাহ থানার প্রশান্তি আবাসিক এলাকায় থাকতেন তারা।
মুরাদপুরের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে (এনআইটি) ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তেন তিনি।
ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা শরীফুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সকালে ছয় বন্ধু মিলে বড় কমলদহ রূপসী ঝর্ণায় বেড়াতে এসেছিলেন। সকাল ১০টার দিকে মেহেদী পা পিছলে ঝর্ণায় পড়ে যান।
“ঝর্ণার নিচে গভীরতা বেশি হওয়ায় সে নিচে তলিয়ে যায়। ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা বেলা একটার দিকে মেহেদীর লাশ উদ্ধার করে।”
মেহেদীর লাশ মিরসরাই থানায় কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড ও মিরসরাই এলাকায় বেশকিছু প্রাকৃতিক ঝর্ণা রয়েছে। এসব ঝর্ণায় বিভিন্ন সময়ে বেড়াতে যাওয়া পর্যটকদের হতাহতের ঘটনা ঘটে।