এ মামলার অপর দুই আসামি শিবির ‘ক্যাডার’ মো. নাছির ওরফে গিট্টু নাছির এবং মো. ফয়েজ মুন্না ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হওয়ায় ২০১৭ সালে তাদের এ মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
শাহ আমানতের স্টেশন ম্যানেজার সারোয়ার-ই-আলম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বেলা ১১টায় ফ্লাই দুবাইয়ের একটি ফ্লাইটে দুবাই হয়ে মাস্কাট যাওয়ার কথা ছিল রুবেলের।
“তার কাছে থাকা দুটি তোষকের মধ্যে ছয় কেজি গাঁজা ছিল। মাস্কাটে বিক্রির জন্য সে ওই গাঁজা নিয়ে যাচ্ছিল বলে জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে।”
রুবেলকে বিমানবন্দরে এগিয়ে দিতে এসেছিলেন নিজাম। সহযোগিতার অভিযোগে তাকেও আটক করা হয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করা হবে বলে সারোয়ার-ই-আলম জানান।