বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক এ বি এম আবু নোমান বিডিনিউজ টোয়ান্টিফোর ডটকমকে একথা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, আইন অনুষদের মিলনায়তনে গত অক্টোবর মাসে ব্রাইট বাংলাদেশ ফোরাম ‘ইন্টার ইউনিভার্সিটি এন্টি-টেরোরিজম ল ক্লিনিক, চট্টগ্রাম’ শীর্ষক প্রতীকী আদালত (মক ট্রায়াল) আয়োজন করা হয়, যা কিছুদিন আগে শেষ হয়। এই আয়োজনে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ কক্সবাজারের ৭টি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশ নেয়।
সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদের আসামিদের আদালতে জেরার পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষার্থীদের কৌশলগত উন্নতি কীভাবে ঘটানো হয়, এই প্রতীকী আদালতে তার মহড়া চলে।
অধ্যাপক আবু নোমান বলেন, “এই আদালতের ট্রায়ালে উপস্থাপনের জন্য শিক্ষার্থীরা একটি প্রতীকী বোমা তৈরি করে বলে জানতে পেরেছি। সেটাই বোমাসদৃশ বস্তু হিসেবে ক্যাম্পাসে আতঙ্ক সৃষ্টি করে।”
তবে এই ধরনের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, “অনুষদ ভবনে এটি রেখে গিয়ে তারা ঠিক করেনি।”
বৃহস্পতিবার রাতে চবি’র আইন অনুষদ ভবনের ডিন কার্যালয়ের পাশে টেপ মোড়ানো ওই বস্তুটি দেখে বোমা ভেবে কর্তৃপক্ষকে খবর দেন অনুষদের নিরাপত্তাকর্মীরা।
পরে পুলিশ গিয়ে পরীক্ষা করে জানায়, এটি আসলে একটি বেগুন।