মঙ্গলবার তার নির্বাচনী এলাকায় আনুষ্ঠানিক প্রচার শুরুর দিনেই এ অভিযোগ করেন তিনি।
বেলা ১২টায় শাহ আমানতের মাজর জিয়ারতের মধ্যে দিয়ে প্রচার শুরু করেন নোমান।
তিনি এসময় বলেন, “গতকাল রাত থেকে এ পর্যন্ত তার এলাকার দশজনের বেশি নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গণহারে গ্রেপ্তার চলছে বিভিন্ন এলাকায়। তাদের পাওয়া না গেলে পরিবারের সদস্যদের অযথা হয়রানি করা হচ্ছে।’’
পুলিশ প্রশাসনকে জানানো হলেও এ ব্যাপারে কোনো সমাধান মেলেনি উল্লেখ করে তিনি বলেন, “সরকার ও নির্বাচন কমিশন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের যে ওয়াদা করেছিল তার বরখেলাপ করা হচ্ছে।
প্রশাসন যে কার্যক্রম শুরু করেছে তাতে নির্বাচনে টিকে থাকাই অসম্ভব হয়ে পড়ছে বলে মন্তব্য করেন নোমান।
সুষ্ঠুভাবে নির্বাচনের জন্য আইনের যথাযথ প্রয়োগের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, “নির্বাচনী পরিবেশ তৈরি করুন। অন্যথায় যেকোনো পরিস্থিতির জন্য আপনাদের দায়ী থাকতে হবে।”
মাজার জিয়ারতের পর আবদুল্লাহ আল নোমান দুপুরে নগরীর ওয়াসা মোড়ের বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগ করেন।
গণসংযোগের পাশাপাশি ভোট চেয়ে উঠোন বৈঠকও করবেন তিনি।
চট্টগ্রাম-১০ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্য দলের মহানগর কমিটির সহ-সভাপতি মো. আফসারুল আমীন।
২০০৮ সালের নির্বাচনেও আফসারুল আমীন বিএনপির নোমানকে হারিয়ে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন।