চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের ডেপুটি জেলার মো. ফখরুদ্দিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, জামিনের নথিপত্র হাতে পাওয়ার পর তা যাচাই বাছাই করে সোমবার সকালে ইকবালকে মুক্তি দেন তারা।
মুক্তি পাওয়ার পর কারাগারের বাইরে অপেক্ষমাণ অনুসারীদের সঙ্গে একটি গাড়িতে করে চলে যান হাজী ইকবাল।
চলতি বছরের ২৬ মার্চ সল্টগোলা এলাকায় হালিশহর মেহের আফজল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি সভা চলাকালে যুবলীগকর্মী মহিউদ্দিনকে (৩২) কুপিয়ে হত্যা করা হয়। নিহতের পরিবারের সদস্যদের পাশাপাশি প্রত্যক্ষদর্শীরা হত্যাকাণ্ডের জন্য হাজী ইকবালকে দায়ী করেন।
এ ঘটনায় মহিউদ্দিনের মা নূর নেছার বেগম বাদি হয়ে হাজী ইকবাল, তার ভাই মুরাদসহ ১৭ জনকে আসামি করে মামলা করেন।
মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তারের পর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে বলেছিলেন, হাজী ইকবালের বিরোধিতা করায় এবং ফেইসবুকে তার বিরুদ্ধে লেখায় মহিউদ্দিন খুন হন।
গত ২২ জুলাই হাজী ইকবাল, তার ভাই, ছেলে, মেয়ে জামাইসহ ২০ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় বন্দর থানা পুলিশ। এরপর ১০ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামের অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে আত্মসমর্পণ করেন হাজী ইকবাল।
পুরনো খবর