মঙ্গলবার দুপুরে আদালত ভবন এলাকা রেজাউল ইসলাম চৌধুরী (৪৭) নামের ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
রেজাউল বেসরকারি সাউথ ইস্ট ব্যাংকের এভিপি ছিলেন। দুর্নীতির দায়ে তিনি গত ২ জুলাই চাকরিচ্যুত হন বলে জানিয়েছেন কোতোয়ালী থানার ওসি মোহাম্মদ মহসিন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে ওসি মহসিন বলেন, গত ৯ অগাস্ট সাব রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে নিজেকে দুদকের পরিদর্শক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন কর্মকর্তার নাম-পরিচয় জানতে চান রেজাউল।
“ওইদিন রেজাউল সদর সাব রেজিস্ট্রার জেড এম ইমরান আলীর কক্ষে নিয়ে যাওয়া বিভিন্ন ফাইলপত্র জব্দ এবং গ্রেপ্তারের হুমকি দেন। পাশাপাশি বিষয়টি মীমাংসা করার জন্য এক লাখ টাকা দাবি করেন।”
অভিযোগের বরাত দিয়ে ওসি মহসিন বলেন, “আজ দুপুরে রেজাউল আবার সাব রেজিস্ট্রি অফিসের দ্বিতীয় তলায় গিয়ে সাব রেজিস্ট্রার মোস্তাফিজ আহমেদের কক্ষে গিয়ে নিজেকে দুদক পরিদর্শক পরিচয় দিয়ে এক লাখ টাকা দাবি করেন।
“এসময় তারা দুদক ও পুলিশকে ফোনে বিষয়টি জানালে তাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসা হয়।”
ওসি বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে রেজাউল আগে সাউথ ইস্ট ব্যাংকের এভিপি হিসেবে কর্মরত এবং দুর্নীতির দায়ে চাকরি হারানোর কথা জানিয়েছেন।