বুধবার সকাল থেকে দক্ষিণ চট্টগ্রামের বিভিন্ন রুটে গণপরিবহন কম থাকায় এ ভোগান্তির সৃষ্টি হয়েছে।
পরিবহন সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিভিন্ন উপজেলা ও নগরী থেকে লোকজন জনসভায় যোগ দিতে যাওয়ার জন্য আগেই ভাড়া করে ফেলেছে বিভিন্ন ধরনের যানবাহন। তাতেই কিছুটা সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে।
সকালে নগরীর শাহ আমানত সেতু এলাকায় বাকলিয়া অংশে ও মইজ্জ্যার টেক এলাকায় যানবাহনের জন্য যাত্রীদের অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। জনসভাগামী যানবাহন চলাচল করলেও যাত্রীবাহী যানবাহন চলাচল তেমন চোখে পড়েনি।
যে কয়েকটি যানবাহন চলাচল করছে তাও মইজ্জ্যার টেক ও পটিয়া ক্রসিং এলাকায় গিয়ে আর যাচ্ছে না। তবে জনসভার কারণে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগের সম্মুখীন হচ্ছে পটিয়া, দোহাজারি ও চন্দনাইশগামী লোকজন।
তবে যতটুকু এলাকায় গাড়ি চলছে তাতে বেশি ভাড়া আদায়ের অভিযোগও রয়েছে যাত্রীদের।
সাইফুদ্দিন নামে এক যাত্রী জানান, জরুরী প্রয়োজনে তিনি দোহাজারিতে বাড়িতে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু গাড়ি না পেয়ে বাসায় ফিরে যাচ্ছেন।
এদিকে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি মো. মুছা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, যাত্রীদের চাহিদা অনুযায়ী রাস্তায় যানবাহান চলাচল করছে। তবে তা কিছু কম।
যেগুলোতে করে বিভিন্ন উপজেলার পাশাপাশি নগরী থেকেও লোকজন যাতায়াত করছে বলে জানান মুছা।
মুছা বলেন, শিকলবাহা ও আনোয়ারা হয়ে কক্সবাজারগামী যানবাহন চলাচল করছে। এতে করে চন্দনাইশের গাছবাড়িয়া এলাকা পর্যন্ত যাতায়াতকারী লোকজনের যাত্রায় কিছুটা সমস্যা হচ্ছে।