এ মামলার অপর দুই আসামি শিবির ‘ক্যাডার’ মো. নাছির ওরফে গিট্টু নাছির এবং মো. ফয়েজ মুন্না ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হওয়ায় ২০১৭ সালে তাদের এ মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
এলাকাবাসীর দাবি, মামুন ইপিজেড থানা পুলিশের ‘সোর্স’ হিসেবে কাজ করেন।
ইপিজেড কলসী দিঘীর পাড়ে আলী মাঝি পাড়ায় মামুন যে ঘরে ভাড়া থাকেন; তার পাশের ঘরের বাসিন্দা পাঁচ বছরের শিশুটি।
বন্দর থানার এসআই আমিনুল হক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “রিকশা চালক বাবা ও পোশাক শ্রমিক মা বৃহস্পতিবার কাজে গেলে মামুন ওই শিশুটিকে চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে শিশুটির শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয়।”
শুক্রবার শিশুটির মা বিষয়টি জানতে পেরে স্থানীয়দের জানালে সবাই মিলে মামুনকে আটক করে রাতে থানায় নিয়ে যায়।
এই ঘটনায় নারী নির্যাতন আইনে একটি মামলা হয়েছে জানিয়ে এসআই আমিনুল বলেন, বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।