শনিবার সকালে বিমানবন্দরের এরাইভাল বেল্টের পাশের শৌচাগার থেকে এই সোনা উদ্ধার করা হয়। এর ওজন পাঁচ কেজি ৮৫০ গ্রাম, আনুমানিক বাজার মূল্য দুই কোটি ৬০ লাখ টাকা।
এর আগে ১০ মার্চ বাংলাদেশ বিমানের এক যাত্রী এবং ওই ফ্লাইটের ভেতরে কয়েকটি যাত্রী আসনের নিচ থেকে ৪৮টি সোনার বার উদ্ধার করে শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ।
শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আরিফুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “টয়লেটে একটি হাই কমোডের পাশে স্কচটেপ মোড়ানো অবস্থায় সোনার বারগুলো পাওয়া গেছে পরিত্যক্ত অবস্থায়।”
বিমান বন্দরের ব্যবস্থাপক উইং কমান্ডার সারোয়ার-ই-জাহান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “সন্দেহভাজন কাউকে পাওয়া যায়নি। তবে সোনার বারগুলো বাইরের কোনো দেশ থেকেই এসেছে বলে ধারণা করছি।”
বিমানবন্দরের এক কর্মকর্তা জানান, এই সোনা পাওয়ার এক ঘণ্টা আগে সকাল ১০টায় ফ্লাই দুবাইয়ের একটি ফ্লাইট শাহ আমানতে অবতরণ করে।
এক সপ্তাহের ব্যবধানে শাহ আমানত থেকে মোট ১১ কেজির বেশি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হল।
শাহজালালেও টয়লেটে সোনা
ঢাকায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বোর্ডিং ব্রিজ এলাকার একটি টয়লেট থেকে তিন কেজি সোনা উদ্ধার করেছে ঢাকা কাস্টমস হাউজ।
শুক্রবার রাত দেড়টার দিকে এ সোনা আটক করলেও কাউকে আটক করা যায় নি।
ঢাকা কাস্টমস হাউজের ডেপুটি কমিশনার অথেলো চৌধুরী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “রাত দেড়টার দিকে গোপন তথ্যে ৯নং বোর্ডিং ব্রীজের কাছাকাছি এলাকায় একটি টয়লেটের ময়লার ঝুড়ি হতে ১ কেজি ওজনের ৩টি বার উদ্ধার করা হয়। যার আনুমানিক মূল্য দেড় কোটি টাকা।”