দণ্ডপ্রাপ্ত নুরুল হক বোয়ালখালী উপজেলার চরণদ্বীপ ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান।
রায় ঘোষণার পর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী পিপি মাহমুদুল হক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত আসামিকে চার বছরের সাজা দিয়েছেন।
“এর মধ্যে ২০০৪ সালের দুদক আইনের ২৬(২) ধারায় এক বছর এবং ২৭ (১) ধারায় তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। এর সঙ্গে ৫১ লাখ ৬২ হাজার ২১৭ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে তিন মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।”
আইনজীবী মাহমুদুল হক জানান, আসামির নিজস্ব সম্পদ থেকে জরিমানার টাকার সমপরিমাণ সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করার আদেশও দিয়েছেন আদালত।
২০০৯ সালের ৯ ডিসেম্বর নুরুল হককে আসামি করে এ মামলা করেন দুদকের সেসময়ের সহকারী পরিচালক জালাল উদ্দিন।
২০১০ সালের ৩০ জুন মামলায় অভিযোগপত্র দেন তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক আমিরুল ইসলাম।
২০১২ সালের ২ জানুয়ারি নুরুল হকের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
মামলার ২৩ সাক্ষীর মধ্যে ১৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে মঙ্গলবার রায় দেওয়া হয়।