টেকনাফ সীমান্তবর্তী কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে রোববার রাতে তাদের চট্টগ্রামে নিয়ে আসা হয় বলে মেডিকেল পুলিশ ফাঁড়ির নায়েক আমির হোসেন জানান।
এই পাঁচজন হলেন- ইউসুফ নবী (২৮), মো. হাসান (২৫), নূর হোসেন (৯), মো. মামুন (২৫) ও ৪০ দিন বয়সী সোহানা।
নায়েক আমির জানান, ইউসুফ ও হাসান সীমান্তে স্থল মাইন বিস্ফোরণে আহত হয়েছেন। আর শিশু সোহানা হামে আক্রান্ত।
টেকনাফের রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে মেডিসিন স্যঁ ফ্রঁতিয়ের (এমএসএফ) হাসপাতাল থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদের চট্টগ্রামে পাঠানো হয়।
গত ২৪ অগাস্ট মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে পুলিশ পোস্ট ও সেনা ক্যাম্পে রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের হামলার পর থেকে সীমান্তে নতুন করে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের ঢল চলছে।
এরপর থেকে গত ১৮ দিনে মোট ৯১ জন রোহিঙ্গা চট্টগ্রাম মেডিকেলে চিকিৎসা নিতে আসেন। যাদের অধিকাংশই গুলিবিদ্ধ হয়েছেন অথবা বিস্ফোরণে দগ্ধ হয়েছেন।
আহত অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেলে আনার পর একজন গত ২৬ অগাস্ট এবং একজন ৩০ অগাস্ট মারা যান।