শনিবার নগরীর একটি হোটেলে এক ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, সিসিসির পক্ষে সব কিছু করা তখনই সম্ভব হবে, যখন নগরীর সর্বস্তরের মানুষ সচেতন হবে, সহযোগিতা করবে।
“সিটি করপোরেশনও তার দায়িত্ব পালন করবে। নগরীর খালগুলোর দুপাড়ে যে অবৈধ স্থাপনা ও দখল সেটি উদ্ধারে আমি কঠোর অবস্থানে থাকব।”
মেয়র বলেন, সাধারণ নাগরিকদের সচেতনতার কারণে উন্নত দেশগুলোতে ট্রাফিক পুলিশের দরকার হয় না।
“তাদের সচেতনতার কারণে ট্রাফিক পুলিশকে আমাদের দেশের মত রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকতে হয় না। কারণ তারা সবাই নিয়ম মেনে চলে। নাগরিকরা নিজ নিজ জায়গা থেকে নিয়ম মেনে চললে যানজট ও জলাবদ্ধতার মতো সমস্যাগুলো থাকবে না।”
অনুষ্ঠানের আয়োজক বাংলাদেশ সিমেন্ট, আয়রন অ্যান্ড স্টিল মার্চেন্টস এসোসিয়েশনের সভাপতি লায়ন হাকিম আলী বলেন, নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েও বাংলাদেশ সিমেন্ট, আয়রন অ্যান্ড স্টিল মার্চেন্টস এসোসিয়েশন দেশের নির্মাণ শিল্পে ভূমিকা রেখে চলেছে।
দেশের বৃহত্তর স্বার্থে এ খাতের সমস্যা সমাধানে সরকারকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অন্যদের মধ্যে এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আশফাক আহমদ, জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি আবদুল মোনাফ, রেজাউল করিম, বাদশা মিয়া সওদাগর ও আলী আকবর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।