শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে পাঁচ দশমিক দুই কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ফ্লাইওভারটির একাংশ খোলা হবে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ফ্লাইওভারটির মূল কাজ শেষ হয়েছে। ঈদের আগে যানজটে দুর্ভোগ থেকে নগরবাসীদের স্বস্তি দিতে পরীক্ষামূলকভাবে একটি লেইন যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হচ্ছে।”
র্যাম্প, লুপসহ সব কাজ শেষ হলে প্রধানমন্ত্রী ফ্লাইওভারটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করবেন বলে সিডিএ চেয়ারম্যান জানান।
২০১৪ সালের ১২ নভেম্বরে আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভার নির্মাণ কাজ উদ্বোধন হলেও কাজ শুরু হয় পরের বছরের মার্চে।
শুরুতেই এর নির্মাণ ব্যয় ৪৬২ কোটি টাকা ধরা হয়েছিল। পরে র্যাম্প ও লুপ যুক্ত হওয়ায় প্রকল্পের ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ৬৯৮ কোটি টাকায়। সেই সঙ্গে ২০১৮ সালের জুন পর্যন্ত বাড়ে মেয়াদ।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স-রেঙ্কিন (জেভি) ফ্লাইওভারটি নির্মাণ করেছে। ফ্লাইওভার নির্মাণ কাজের কারণে বিভিন্ন সময়ে নগরবাসীকে যানজটসহ বিভিন্ন কারণে দুর্ভোগ পোহাতে হয়।